উসেইন বোল্ট ১০০ মিটার দৌড়ে রেকর্ড : Usain Bolt, 100-meter Record ২০০৮ সালের ৩১ মে। বিশ্ব বিখ্যাত স্প্রিন্টার উসেইন বোল্ট ১০০ মিটার দৌড়ে রেকর্ড করেন। এই রেকর্ড গড়তে তিনি সময় নিয়েছিলেন মাত্র ৯.৭২ সেকেন্ড। ২০০ মিটার দৌড়েও তাঁর রেকর্ড আছে। তাঁকে অনেকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ স্প্রিন্টার বলেও দাবি করেন। উসেইন বোল্ট (Usain Bolt) হলেন জ্যামাইকার একজন অবসরপ্রাপ্ত দৌড়বিদ , যাকে ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ স্প্রিন্টার (দ্রুততম মানব) হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি ১০০ মিটার ও ২০০ মিটার দৌড়ে একাধিক বিশ্ব রেকর্ড করেন এবং অলিম্পিক ও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে অসংখ্য স্বর্ণপদক জিতেছেন। উসেইন বোল্ট সম্পর্কে কিছু তথ্য: ক) উসেইন বোল্টের জন্ম: ২১ আগস্ট, ১৯৮৬, জ্যামাইকা। ডাকনাম: ‘লাইটনিং বোল্ট’ যার অর্থ বজ্রপাত)। উসেইন বোল্ট জামাইকার ট্রেলানির শেরউড কন্টেন্ট নামক একটি ছোট শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি খেলাধুলায় খুব আগ্রহী ছিলেন, বিশেষ করে ক্রিকেট ও ফুটবল খেলতে ভালোবাসতেন। খ) উসেইন বোল্টের সাফল্য : ১) বিদ্যালয় স্তরে সাফল্য : স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে তার অ্যাথলেটিক্সের যাত্রা...
ভারতের জাতীয় প্রতীকের নকশাকার কে ছিলেন? Designer of the National Emblem of India ভারতের জাতীয় প্রতীক : ভারতের ‘ জাতীয় প্রতীক ’ হল অশোক স্তম্ভের শীর্ষভাগের অংশ ‘ সিংহচতুর্মুখ ’, যা সাধারণভাবে ‘ অশোক স্তম্ভ ’ নামে পরিচিত। সারনাথের অশোক স্তম্ভ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই প্রতীকটি আঁকা হয়েছিল। এই নকশাটির ইতিহাস ও নির্মাণ সম্পর্কে আমরা অধিকাংশ ভারতীয়ই প্রায় কিছুই জানিনা। আসুন জেনে নিই, কখন, কোন প্রসঙ্গে, কারা ভারতের এই ঐতিহ্যবাহী ‘জাতীয় প্রতীক’ অঙ্কন করেছিলেন। কে নকশা করেছিলেন? ভারতের জাতীয় প্রতীকের নকশাকার হলেন শিল্পী দিননাথ ভার্গব (Dinanath Bhargava)। তিনি তখন ‘বোম্বে আর্ট স্কুলে’র (জে. জে. স্কুল অফ আর্ট) একজন ছাত্র। এই কাজে তাঁকে সহায়তা করেছিলেন তাঁর শিক্ষক, তৎকালীন ভারতের একজন বিখ্যাত বাঙালি চিত্রকর, নন্দলাল বসু। কখন গৃহীত হয়েছিল? ভারতের জাতীয় প্রতীক ২৬ জানুয়ারি ১৯৫০-এ (প্রজাতন্ত্র দিবস) সরকারিভাবে গ্রহণ করা হয়। ভারতের জাতীয় প্রতীকের বৈশিষ্ট্য : ভারতের জাতীয় প্রতীকের কেন্দ্রে আছে চারটি সিংহ, যেগুলো একটি বৃত্তাকার শীলা ফলকের উপর দাঁড়িয়ে আছে। শিলা ফলকটির মধ্যে নিচের দিকে রয়েছ...
প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রথম বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল কবে, কোথায়? First Cricket World Cup ১৯৭৫ সালের ৭ই জুন। ইংল্যান্ডে প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হয়। প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপে জয়লাভ করেছিল ক্লাইভ লাইটে নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিম। ফাইনালে তারা অস্ট্রেলিয়াকে ১৭ রানে পরাজিত করেছিল। প্রথম পুরুষ ক্রিকেট বিশ্বকাপ , যা আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ প্রুডেনশিয়াল কাপ ’ নামে পরিচিত ছিল, ১৯৭৫ সালের ৭ই জুন থেকে ২১শে জুন পর্যন্ত ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ছিল একদিনের আন্তর্জাতিক (ODI) ক্রিকেটের প্রথম বিশ্বকাপ। প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপের সংক্ষিপ্ত বিবরণ: সময়কাল: ৭ জুন - ২১ জুন, ১৯৭৫ আয়োজক দেশ: ইংল্যান্ড ফরম্যাট: ৬০ ওভারের একদিনের ম্যাচ (প্রতি ইনিংসে ৬০ ওভার)। অংশগ্রহণকারী দল: ৮টি দল - ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ভারত, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা এবং পূর্ব আফ্রিকা। দলগুলোকে দুটি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছিল। প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপের ধরন: সাদা পোশাকে ও লাল বলে দিনের বেলা খেলা অনুষ্ঠিত হত। প্রথম বিশ্বকাপের ফাইনাল: ফাইনাল ম্যাচটি লন্ডনের লর...
মার্টিন লুথার কিং জুনিয়ার-এর জন্মদিন মার্টিন লুথার কিং জুনিয়ার-এর জন্মদিন Martin Luther King Jr.'s Birthday ১৯২৯ সালের ১৫ জানুয়ারি। আজকের দিনে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়ার আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন আমেরিকান ব্যাপটিস্ট মন্ত্রী এবং মানবাধিকার কর্মী । এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বর্ণবৈষম্যের অবসান ও আফ্রিকান-আমেরিকানদের জন্য সমান নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় অহিংস আন্দোলনের একজন প্রধান পথিকৃৎ । তাঁকে বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ আমেরিকান নেতা হিসেবে গণ্য করা হয়। জন্ম ও প্রাথমিক জীবন : ১৯২৯ সালের ১৫ জানুয়ারি জর্জিয়ার আটলান্টায় মাইকেল লুথার কিং জুনিয়র নামে তার জন্ম হয়। পরে তার নাম পরিবর্তন করে মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র রাখা হয়। তার বাবা এবং মায়ের দিকের দাদু দুজনেই ব্যাপটিস্ট যাজক ছিলেন এবং তিনিও সেই পথ অনুসরণ করেন। তাঁর শিক্ষাজীবন : তিনি মোরহাউস কলেজ থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক হন এবং বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ধর্মতত্ত্বে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। নাগরিক অধিকার আন্দোলন: ১৯৫০-এর দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে ১৯৬৮ সালে তার হ...
আন্তর্জাতিক সাইকেল দিবস আন্তর্জাতিক সাইকেল দিবস International Bicycle Day ২০১৮ সালের ১২ এপ্রিল রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ সভায় গৃহীত ‘ GA রেজোলিউশন ( A/RES/72/272 ) ’ অনুযায়ী ৩ জুনকে বিশ্ব সাইকেল দিবস হিসাবে পালন করার সিদ্ধান্ত হয়। আন্তর্জাতিক সাইকেল দিবস (World Bicycle Day) প্রতি বছর ৩ জুন পালন করা হয়। এটি সাইকেলের জনপ্রিয়তা, স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পরিবেশবান্ধব পরিবহন হিসাবে এর গুরুত্ব তুলে ধরে। সাইকেলকে পরিবহনের একটি সহজ, সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য, পরিষ্কার এবং পরিবেশগতভাবে উপযুক্ত টেকসই মাধ্যম হিসেবে স্বীকৃতি দিতে এবং এর বহুমুখী উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এই দিনটি উদযাপন করা হয়। বিশ্ব সাইকেল দিবসের ইতিহাস : প্রতিষ্ঠা: ২০১৮ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে এই দিবসটি স্বীকৃতি পায়। আন্তর্জাতিক সাইকেল দিবস পালনের ধারণাটি প্রথম প্রস্তাব করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত পোলিশ-আমেরিকান সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক লেসজেক সিবিলস্কি। তিনি জাতিসংঘের কাছে এই দিবসটি ঘোষণার জন্য একটি প্রচার শুরু করেন। তার এই উদ্যোগে তুর্কমেনিস্তান সহ ৫৬টি দেশ সমর্থন জানায়। অবশেষে, ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে ...
বিরসা মুন্ডার মৃত্যুদিন বিরসা মুন্ডার মৃত্যুদিন, ৯ জুন Birsa Munda's Death Anniversary ১৯০০ সালের ৯ই জুন। বিরসা মুন্ডা রাঁচি সেন্ট্রাল জেলে মাত্র ২৫ বছর বয়সে মারা যান। তাঁর নেতৃত্বে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে মুন্ডা বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল। বিচারে তাঁর ফাঁসির সাজা হয়। তাঁর আগেই জেলের মধ্যেই তাঁর মৃত্যু হয়। ব্রিটিশরা দাবি করে, তাঁর কলেরা হয়েছিল। সংক্ষিপ্ত জীবনী ও সংগ্রাম: জন্ম : ১৫ নভেম্বর, ১৮৭৫ (ঝাড়খণ্ডের উলিহাতু গ্রামে)। আন্দোলন : বিরসা মুন্ডা (Birsa Munda) ছিলেন ভারতের আদিবাসী স্বাধীনতা সংগ্রামের এক কিংবদন্তি নেতা ও জনজাতীয় বীর । তিনি ‘ ধরতি আবা ’ (পৃথিবীর পিতা) নামে পরিচিত। ব্রিটিশ শাসন ও জমিদার-মহাজনদের শোষণ ও অত্যাচারে ক্ষুব্ধ হয়ে আদিবাসী মুন্ডাদের সংগঠিত করে ‘ উলগুলান ’ নামে এক ঐতিহাসিক বিদ্রোহের সূচনা করেন। আন্দোলনের মূল লক্ষ্য : আদিবাসীদের জমির অধিকার ও স্বায়ত্তশাসন। বস্তুত, এই বিদ্রোহের মূল লক্ষ্য ছিল আদিবাসীদের জল, জঙ্গল ও জমির অধিকার রক্ষা করা এবং ব্রিটিশ শোষণের অবসান ঘটানো। মৃত্যুর কারণ: ব্রিটিশরা তাঁকে গ্রেফতার করে। ৯ জুন, ১৯০০ (মাত্র ২৫ বছর বয়সে রাঁচি জেলে) কা...
মায়া অ্যাঞ্জেলু প্রয়াত হন ২০১৪ সালের ২৮ শে মে। মানবাধিকার কর্মী ও লেখিকা মায়া অ্যাঞ্জেলু প্রয়াত হন। আসল নাম মার্গারেট অ্যানি জনসন। তাঁর আই নো হোয়াই দ্য কেজড বার্ড সিংস শীর্ষক আত্মজীবনীটি সুপরিচিত।
চে গেভারার জন্মদিন : চে গেভারার জন্মদিন Che Guevara's Birthday ১৯২৮ সালের ১৪ই জুন। আর্জেন্টিনার রোসারিওতে জন্মগ্রহণ করেন চে গেভারা । তাঁর পুরো নাম আর্নেস্তো চে’ গেভারা (Ernesto ‘Che’ Guevara) । পৃথিবীর বহু মানুষ তাঁকে চে গুয়েভারা নামেও চেনে। তিনি পৃথিবী বিখ্যাত হয়ে আছেন কিউবায় ফিদেল কাস্ত্রোর নেতৃত্বাধীন বামপন্থী বিপ্লবের অন্যতম প্রধান রূপকার হিসাবে। চে গেভারা (১৯২৮-১৯৬৭) ছিলেন একজন আর্জেন্টিনীয় মার্ক্সবাদী বিপ্লবী, চিকিৎসক, লেখক বুদ্ধিজীবী, কূটনীতিক। লাতিন আমেরিকার গেরিলা নেতা এবং সামরিক তাত্ত্বিক হিসাবে খ্যাতি বিশ্বজুড়ে। ‘চে’ গেভারা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: জন্ম ও শিক্ষা: ১৯২৮ সালের ১৪ জুন আর্জেন্টিনার রোসারিওতে এক মধ্যবিত্ত পরিবারে তাঁর জন্ম। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মধ্যে সামাজিক অবিচারের প্রতি এক মমত্ববোধ তৈরি হয়েছিল। তিনি বুয়েনস আইরেস বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেন। মোটরসাইকেল ভ্রমণ ও নতুন চেতনা: ১৯৫০-এর দশকে দক্ষিণ আমেরিকা জুড়ে তাঁর মোটরসাইকেল ভ্রমণ তাঁর জীবনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। এই ভ্রমণে তিনি দরিদ্র ও বঞ্চিত মানুষের দুর্দশা দেখে মর্মাহত...
মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা শিবাজীর রাজ্যভিষেক : Coronation of Shivaji, founder of the Maratha Empire ১৬৭৪ সালের ৬ জুন। স্বাধীন মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা শিবাজী ভোঁসলের রাজ্যাভিষেক হয়। এই দিন তিনি ‘ছত্রপতি’ উপাধি ও মুকুট ধারণ করেন। মারাঠা সাম্রাজ্যের রাজধানী হয় রায়গড়। ছত্রপতি শিবাজী (১৯ ফেব্রুয়ারি, ১৬৩০ - ৩ এপ্রিল, ১৬৮০) ছিলেন মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা । তিনি ছিলেন এক দূরদর্শী শাসক এবং সামরিক কৌশলী, যিনি মুঘল ও বিজাপুরের আদিলশাহী সালতানাতের মতো শক্তিশালী সাম্রাজ্যগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করে একটি স্বাধীন মারাঠা রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন। সংক্ষিপ্ত বিবরণ: জন্ম ও প্রাথমিক জীবন: শিবাজী ১৬৩০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি বর্তমান মহারাষ্ট্রের শিবনেরি পার্বত্য দুর্গে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন শাহজী ভোঁসলে (বিজাপুর সুলতানির সেনাপতি) এবং মাতা ছিলেন জীজাবাঈ । শৈশবে তিনি তার মাতা এবং গুরু দাদুজি কোন্ডদেবের কাছে নৈতিকতা, ধর্ম এবং সামরিক প্রশিক্ষণের শিক্ষা লাভ করেন। স্বাধীনতার স্বপ্ন: শিবাজী অল্প বয়স থেকেই একটি স্বাধীন হিন্দু রাজ্য (হিন্দবী স্বরাজ্য) প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি...
প্রথম অস্কার পুরস্কার ১৯২৯ সালের ১৬ মে। আন্তর্জাতিক চলচিত্র জগতে এক যুগান্তকারী দিন। এইদিন ‘প্রথম অস্কার পুরস্কার’ দেওয়া শুরু হয়। একাডেমী অফ পিকচার আর্টস এণ্ড সায়েন্সেস (AMPAS) এই পুরস্কার দিয়ে থাকে। এই পুরস্কার দেওয়ার প্রথম অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের হলিউড শহরের রুজভেল্ট হোটেলে। অস্কার সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: অনুষ্ঠানের স্থান : হলিউডের ‘রোজেস্ট হোটেল’ (বর্তমানে হলিউড রেনেসাঁ হোটেল)। আয়োজক : ডগলাস ফেয়ারব্যাঙ্কস (সাইলেন্ট ফিল্ম স্টার ও AMPAS-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা)। পুরস্কারের সময়সীমা : ১ আগস্ট ১৯২৭ – ৩১ জুলাই ১৯২৮ পর্যন্ত মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলির জন্য। প্রথম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র : ‘উইংস’ (মুড War ড্রামা, পরিচালক: উইলিয়াম এ. ওয়েলম্যান)। প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা : এমিল জ্যানিংস ‘দ্য লাস্ট কমান্ড’ ও ‘দ্য ওয়ে অব অল ফ্লেশ’(‘The Last Command’ এবং ‘The Way of All Flesh’) এর জন্য। প্রথম শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী : জ্যানেট গেইনার ‘সেভেন্থ হেভেন’, ‘স্ট্রিট অ্যাঞ্জেল’ ও ‘সানরাইজ’ (‘7th Heaven’, ‘Street Angel’, এবং ‘Sunrise’) -এর জন্য এই পুরস্কার পেয়েছিলেন। সেরা পরিচ...
প্রতিদিন, প্রতি নিয়ত বিশ্বজুড়ে ঘটে চলেছে নানান ঘটনা। কিছু বিখ্যাত, কিছু অখ্যাত, আবার কিছু কুখ্যাতও। এই সব হরেক ঘটনার মধ্যে থাকে এমন কিছু ঘটনা, যা মানুষ মনে রাখতে চায়, চায় স্মরণ করতে।
তথ্য তালাশ সেই লক্ষ্য নিয়েই তৈরি। যেহেতু এটি ডিজিটাল ফরম্যাটে তৈরি, তাই যখনই প্রয়োজন পড়বে, আপনার হাতের মোবাইলে হাত রাখলেই আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপের মত সামনে হাজির হবে তথ্য তালাশ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন