পোস্টগুলি

জুন ২২, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অধ্যাপক মহম্মদ ইউনূসের জন্মদিন

অধ্যাপক মহম্মদ ইউনূসের জন্মদিন : Professor Muhammad Yunus's Birthday ১৯৪০ সালের ২৮ জুন। অধ্যাপক মহম্মদ ইউনুসের জন্মদিন। তিনি একজন বাংলাদেশী সামাজিক উদ্যোক্তা, সমাজসেবক ও নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে র পর ৮ ই আগস্ট থেকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৬ সালে গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষুদ্রঋণ ও ক্ষুদ্রবিত্ত ধারণার প্রেরণার জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং ২০১০ সালে, কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেলসহ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। তিনি সেই সাতজন ব্যক্তির একজন যারা নোবেল শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল পেয়েছেন। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস একজন বাংলাদেশী সামাজিক উদ্যোক্তা , অর্থনীতিবিদ , এবং নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী। ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব প...

বিজ্ঞানী প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশের প্রয়াণ দিবস

বিজ্ঞানী প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশের প্রয়াণ দিবস Death anniversary of scientist Prashant Chandra Mahalanobis ১৯৭২ সালের ২৮ জুন। বিজ্ঞানী প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশ (Prasanta Chandra Mahalanobis) প্রয়াত হন। তাঁকে আধুনিক পরিসংখ্যান বিদ্যার জনক বলা হয়। ১৯৩১ সালে কলকাতার বরানগরে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিক্যাল ইনস্টিটিউট (Indian Statistical Institute, ISI) । তাঁর একটি উল্লেখযোগ্য অবদান হল ‘ মহলানবীশ দূরত্ব (Mahalanobis Distance)। তাঁর কাজ অর্থনীতি, কৃষি, নমুনা জরিপ এবং পরিকল্পনা নীতিতে গভীর প্রভাব ফেলেছে। প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশের ব্যক্তি জীবন: জন্ম: ১৮৯৩ সালের ২৯ জুন, কলকাতায়। মৃত্যু: ১৯৭২ সালের ২৮ জুন। কলকাতায়। তাঁর সহধর্মিনীর নাম নীতিকা (পূর্ব নাম  মৃণালিনী সেন) , যিনি একজন সমাজকর্মী ছিলেন। তাঁর ভাইপো প্রসন্ত কুমার মহলানবীশ একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ছিলেন। মহলানবীশ বিজ্ঞান ও সমাজের উন্নয়নে গভীরভাবে বিশ্বাসী  ছিলেন এবং বিজ্ঞানকে জনকল্যাণে ব্যবহারের পক্ষে কাজ করতেন। শিক্ষা জীবন : কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক হন। পরে কেমব্রিজ বিশ্ব...

পি ভি নরসিমহা রাও-এর জন্মদিন

পি ভি নরসিমহা রাও এর জন্মদিন P. V. Narasimha Rao’s Birthday ১৯২১ সালের ২৮ জুন । ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসিমহা রাও জন্মগ্রহণ করেন; হায়দ্রাবাদ রাজ্যের (বর্তমানে তেলেঙ্গানা) করিমনগর শহরে। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ছিলেন। তিনি  ১৯৭১ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে কাজ করেছেন। তাঁর শাসন আমলে (১৯৯২) অযোধ্যার ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছিল। পি. ভি. নরসিমহা রাও (P. V. Narasimha Rao) ছিলেন ভারতের নবম প্রধানমন্ত্রী (১৯৯১–১৯৯৬)। প্রারম্ভিক জীবন ও শিক্ষা: পি. ভি. নরসিমহা রাও এর পুরো নাম পামুলাপর্তি ভেঙ্কট নরসিমহা রাও । ১৯২১ সালে একটি তেলেগু ব্রাহ্মণ পরিবারে তাঁর জন্ম। তিনি একজন  অসাধারণ মেধাবী  ছাত্র ছিলেন। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে  হায়দ্রাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়  থেকে বিজ্ঞান ও আইনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবং নাগপুর বিশ্ববিদ্যালয়  থেকে আইনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি  ৮টি ভাষায় পারদর্শী  ছিলেন। এগুলো হল  তেলেগু , হিন্দি , ইংরেজি , সংস্কৃত , মারাঠি ...

পিটি ঊষার জন্মদিন

পিটি ঊষার জন্মদিন ১৯৬৪ সালের ২৭ জুন, পিটি ঊষার জন্মদিন। তাঁর পুরো নাম পিলাভুলাকান্দি তেক্কেরাপারাম্বিল ঊষা (Pilavullakandi Thekkeparambil Usha)। ১৮৮৫ সালে পদ্মশ্রী পান। তাঁকে ভারতীয় ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের রানি বলেও অভিহিত করা হয়। পিটি ঊষা (PT Usha) হলেন ভারতের একজন কিংবদন্তি ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ড অ্যাথলিট, যাকে প্রায়শই ভারতের কোয়েনী বা পায়ের উড়ন্ত পরী  বলা হয়।   তিনি ১৯৬৪ সালের ২৭শে জুন কেরালার কোঝিকোড়ে জন্মগ্রহণ করেন। ক্রীড়া ক্যারিয়ার: - ঊষা ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে ভারতের দ্রুততম মহিলা দৌড়বিদ হিসেবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করেন। - তিনি ১৯৮৪ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকসে  ৪০০ মিটার হার্ডলসে অংশ নিয়ে চতুর্থ স্থান অধিকার করেন, মাত্র ০.০১ সেকেন্ডের ব্যবধানে পদক হারান। এটি ভারতের জন্য একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত ছিল। - ঊষা এশিয়ান গেমস ও এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে একাধিক স্বর্ণ ও রৌপ্য পদক জিতেছেন, বিশেষ করে ১৯৮৬ সিউল এশিয়ান গেমসে ৪টি স্বর্ণ ও ১টি রৌপ্য পদক জয় করে ইতিহাস সৃষ্টি করেন। - তাঁর প্রধান ইভেন্টগুলি ছিল ১০০ মিটার, ২০০ মিটার, ৪০০ মিটার ও ৪০০ মিটার হার্ডলস...

রাহুল দেব বর্মন এর জন্মদিন

রাহুল দেব বর্মন-এর জন্মদিন Rahul Dev Burman's Birthday ১৯৩৯ সালের ২৭ জুন। জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী রাহুল দেব বর্মন জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে তিনি ৩৩১ টি ছবিতে সুর দিয়েছেন। তিনি পঞ্চম নামেও পরিচিত ছিলেন। ভারতীয় চলচ্চিত্রের এক কিংবদন্তি সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার। তাঁর জন্মদিন ২৭ জুন , ১৯৩৯ (মুম্বই, ভারত)। সংক্ষিপ্ত আলোচনা: 1. পরিচয় ও প্রভাব : - তিনি বিখ্যাত সুরকার এস.ডি. বর্মন (Sachin Dev Burman)-এর পুত্র। - হিন্দি সিনেমায় আধুনিক ও পশ্চিমী ধারার সঙ্গীত  প্রবর্তনে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। - কিশোর কুমার , লতা মঙ্গেশকর , আশা ভোঁসলে -এর মতো শিল্পীদের সাথে তাঁর কাজ যুগান্তকারী। 2. উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি : - ‘তীরে বিনা’ (আঁধি), ‘দুম মারা দুম’ (হাম কিসি সে কম নেহি), ‘মেহবুবা মেহবুবা’ (শোলে)-এর মতো কালজয়ী গান। - রাজেশ খান্না -অভিনীত চলচ্চিত্রে তাঁর সুর (‘যাদু তেরা’, ‘ও মেরি শর্মিলি’) বিশেষ জনপ্রিয়। 3. শৈলী : - জাজ, ডিস্কো, রক ও ফিউশন-এর মিশ্রণে অনবদ্য সুর সৃষ্টি। - আশা ভোঁসলে -এর কণ্ঠে তাঁর পরীক্ষামূলক গান (যেমন ‘ পিয়া তু আব তো আ জা ’) বিপ্লব ঘট...

লোক সংঘর্ষ সমিতি গঠন

লোক সংঘর্ষ সমিতি গঠন Formation of People's Conflict Association ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। জনতা পার্টির নেতা জয়প্রকাশ নারায়ণ ‘ লোক সংঘর্ষ সমিতি ’ গঠন করেন। উদ্দেশ্য ছিল, ইন্দিরা গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য করা। এই উদ্দেশ্যে দিল্লিতে ২৫ শে জুন ‘ জন মোর্চা ’র ডাকে বিরাট জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এখানেই জয়প্রকাশ নারায়ণ লোক সংঘর্ষ সমিতি গঠনের কথা ঘোষণা করেন। এই সমিতির চেয়ারম্যান হন মুরাদজি দেশাই , সাধারণ সম্পাদক হলেন আরএসএসের শীর্ষ নেতা এবং জনসংঘের অর্গানাইজিং সেক্রেটারি নানাজি দেশমুখ । এখান থেকেই ডাক দেওয়া হয় ২৯ শে জুন দেশ জুড়ে সত্যাগ্রহের । এই পরিস্থিতিতে ২৫ জুন রাতে ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন।

ভারতে প্রথম জরুরি অবস্থা ঘোষণা

ভারতে প্রথম জরুরি অবস্থা ঘোষণা First state of emergency declared in India ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। আজ (২৫ জুন ২০২৫) থেকে পঞ্চাশ বছর আগে আজকের দিনে স্বাধীন ভারতে প্রথম জারি হয়েছিল জরুরি অবস্থা । তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী । মন্ত্রিসভার অনুমোদন ছাড়াই প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কথাতেই জরুরি অবস্থার অর্ডিন্যান্স -এ সই করেছিলেন রাষ্ট্রপতি ফখরুদ্দিন আলী আহমেদ । জরুরি অবস্থা নিয়ে লেখা শ্রীনাথ রাঘবন তাঁর ‘ ইন্দিরা গান্ধী এন্ড দ্য ইয়ার্স দ্যাট ট্রান্সফর্মড ইন্ডিয়া ’ গ্রন্থে বিস্তারিত তথ্য সহযোগে দেখিয়েছেন কেন ইন্দ্রিরা গান্ধী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি মূলত চারটি  বিষয় ইন্দিরা গান্ধীর এই সিদ্ধান্তের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল বলে উল্লেখ করেছেন।  বিরোধীরা (জয়প্রকাশ নারায়ণ) ভোটে না জিতেও সংসদ বহির্ভূত আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা ,  আরএসএস ও জনসংঘের মতো সংগঠনের ইন্দিরা গান্ধীর বিরুদ্ধে হত্যার ষড়যন্ত্র। ইন্দিরা গান্ধী মনে করতেন, ১৯৭৩ সালে চিলির প্রেসিডেন্ট সালভাদোর আলেন্দেকে হত্যা করা হয়েছিল তাঁকেও সেভাবেই মেরে ফেলতে চায়। আমে...

ভারতের প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়

ছবি
ভারতের প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয় ভারতের প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয় India's first Cricket World Cup win ১৯৮৩ সালের ২৫ জুন । এই দিন ভারত প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয় লাভ করে। এই বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের নেতৃত্ব প্রবাদপ্রতিম ক্রিকেটার কপিল দেব । খেলাটি হয়েছিল ইংল্যান্ডের লর্ডস স্টেডিয়ামে । ভারতের বিপক্ষে খেলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ । এই খেলায় ভারত জয়লাভ করেছিল ৪৩ রানে। এই ঐতিহাসিক বিজয় ছিল ভারতীয় ক্রিকেট ইতিহাসের এক অবিস্মরণীয় মুহূর্ত । কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য: অধিনায়ক : এই ঐতিহাসিক জয়ের পেছনে মূল কারিগর ছিলেন কিংবদন্তি অলরাউন্ডার কপিল দেব । তার অসাধারণ নেতৃত্বেই ভারত সেই সময়ে অপ্রতিরোধ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজকে পরাস্ত করে। টুর্নামেন্টের প্রেক্ষাপট : ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগে ভারত ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা শক্তিশালী দল হিসেবে বিবেচিত ছিল না। ওয়েস্ট ইন্ডিজ তখন দুবার বিশ্বকাপ জয়ী এবং টানা তৃতীয়বারের মতো চ্যাম্পিয়ন হওয়ার প্রবল দাবিদার ছিল। ভারতীয় দল কে ' আন্ডারডগ ' বা দুর্বল দল হিসেবে দেখা হচ্ছিল। ফাইনালে প্রতিপক্ষ: ২৫শে জুন ১৯৮৩ সালে লন্ডনের ঐতিহাসিক লর্ডস ক্রিকেট ...

‘দ্য ডায়েরী অফ আ ইয়াং গার্ল’-এর প্রথম প্রকাশ

দ্য ডায়েরী অফ আ ইয়াং গার্ল-এর প্রথম প্রকাশ First publication of The Diary of a Young Girl ১৯৪৭ সালে ২৫ জুন প্রকাশিত হয় প্রকাশিত হয় অ্যান ফ্রাঙ্কের ‘ দ্য ডায়েরী অফ আ ইয়াং গার্ল ’। নকশি দখলকৃত নেদারল্যান্ডসে দু বছর আত্মগোপনে থাকার সময় তিনি এই দিনলিপি বা ডায়েরি লিখেছিলেন। এই ডায়েরিটির মূল ভাষা ছিল ডাচ। ‘হলোকাস্ট সাহিত্য’ হিসেবে এই ডায়েরির পৃথিবীব্যাপী পরিচিতি রয়েছে।

শুভাংশু শুক্লার মহাকাশ পাড়ি

ছবি
শুভাংশু শুক্লার মহাকাশ পাড়ি শুভাংশু শুক্লার মহাকাশ পাড়ি Subhanshu Shukla's space journey ২০২৫ সালের ২৫ জুন বুধবার বেলা ১২টা ০১ মিনিটে শুভাংশু শুক্লা মহাকাশে পাড়ি দিয়েছেন। গন্তব্য ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন। তিনি হলেন দ্বিতীয় ভারতীয় ( প্রথম ভারতীয় রাকেশ শর্মা ), যিনি মহাকাশ পাড়ি দিলেন। তবে, তিনিই প্রথম ভারতীয় , যিনি ‘ ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন ’-এ যাচ্ছেন। আমেরিকার ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে স্পেসএক্স ফ্যালকন-৯ রকেটে করে তিনি যাত্রা শুরু করেন। শুভাংশু শুক্লার পরিচয় : ১৯৮৫ সালে উত্তরপ্রদেশের লখনৌ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম শম্ভু দয়াল শুক্লা। মায়ের নাম আশা শুক্লা। স্ত্রী কামনা শুক্লা। সুভাংশুর স্কুল জীবন শুরু হয় লাখনৌয়ের সিটি মন্টেসরি স্কুলে । স্কুল শেষ করে স্নাতক পড়তে ভর্তি হন ‘ ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমি ’তে। এরপর ২০০৬ সালে যোগদান ভারতীয় বায়ু সেনায় । তারপর আইআইএসসি ব্যাঙ্গালোর থেকে এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং-এ এমটেক করেন। ২০১৯ সালে গগনযান হিউম্যান স্পেসফ্লাইটে অংশ নেওয়ার পরেই এই অ্যাক্সিওম মিশন-৪ এর ক্যাপ্টেন হিসেবে নির্বাচিত হন।  মহাকা...

পন্ডিত ওঙ্কারনাথ ঠাকুরের জন্মদিন

ছবি
পন্ডিত ওঙ্কারনাথ ঠাকুরের জন্মদিন পন্ডিত ওঙ্কারনাথ ঠাকুরের জন্মদিন Pandit Omkarnath Tagore's birthday, ১৮৯৭ সালের ২৪ জুন। ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের গায়ক পন্ডিত অংকার নাথ ঠাকুরের জন্মদিন। তাঁর জন্ম গুজরাটে। ১৯৫৫ সালে ‘ পদ্মশ্রী’ এবং ১৯৬৩ সালে ‘ সংগীত নাটক একাডেমী ’ পুরস্কার পেয়েছিলেন। পণ্ডিত ওঙ্কারনাথ ঠাকুর ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের এক কিংবদন্তী শিল্পী। আজ, ২০২৫ সালের ২৪ জুন, ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কিংবদন্তী গায়ক পণ্ডিত ওঙ্কারনাথ ঠাকুরের ১৩৮তম জন্মদিন। তিনি ১৮৯৭ সালের ২৪ জুন গুজরাটের বরোদরা রাজ্যের (বর্তমান গুজরাট) ঝুনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের খেয়াল ঘরানার একজন অসাধারণ শিল্পী এবং সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন। কর্মজীবন ও অবদান: গানের ধরণ: পণ্ডিত ওঙ্কারনাথ ঠাকুর মূলত খেয়াল গানে পারদর্শী ছিলেন। তাঁর গায়কী একটি স্বতন্ত্র শৈলী দ্বারা চিহ্নিত ছিল, যা গভীর আবেগ, সুরেলা নির্ভুলতা এবং শক্তিশালী কণ্ঠস্বরের জন্য পরিচিত। তিনি বিভিন্ন রাগ ও রাগণীর উপর গভীর জ্ঞান রাখতেন এবং সেগুলোকে নিজের মতো করে ব্যাখ্যা করতে পারতেন। শিক্ষক ও সঙ্গীত গবেষক: তিনি একজন নিপুণ শিক্ষকও ...

লিয়োনেল মেসির জন্মদিন

লিয়োনেল মেসির জন্মদিন Lionel Messi's Birthday ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন। আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের অধিনায়ক, একজন কিংবদন্তি ফুটবলার লিয়োনেল মেসির (Lionel Messi) জন্মদিন। মেসি ৮ বার ‘ব্যালন ডি’অর’ এবং ৬ বার ‘ইউরোপিয়ান গোল্ডেন শু’ জিতেছেন। ২০২২ সালে তাঁর নেতৃত্বে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ ফুটবল জয়লাভ করে। উল্লেখ্য, ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্মগ্রহণ করেন। এই হিসেবে আজ, ২০২৫ সালের ২৪ জুন, তাঁর ৩৮তম জন্মদিন। জন্ম ও প্রাথমিক জীবন: পূর্ণ নাম : লিওনেল আন্দ্রেস মেসি কুচ্চিত্তিনি (Lionel Andrés Messi Cuccittini) জন্ম তারিখ : ২৪ জুন ১৯৮৭ (বুধবার) জন্মস্থান : রোসারিও, সান্তা ফে প্রদেশ, আর্জেন্টিনা পরিবার : পিতা হোরহিও মেসি (কারখানা কর্মী), মাতা সেলিয়া মারিয়া কুচ্চিত্তিনি (পার্টটাইম ক্লিনার)। তাঁর তিন ভাই রয়েছে: মাতিয়াস, রদ্রিগো ও মারিয়াসোল। ব্যক্তিগত জীবন: - পারিবারিক জীবন: ২০১৭ সালে আর্জেন্টিনার শৈশবের প্রেমিকা আন্তোনেলা রোকুজ্জোর সাথে বিবাহ। তাঁদের তিন সন্তান: থিয়াগো (জন্ম ২০১২), মাতেও (জন্ম ২০১৫), ও সিরো (জন্ম ২০১৮)। - দাতব্য কাজ: মেসি ফাউন্ডেশন (শিশুদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সহা...

নবারুণ ভট্টাচার্যের জন্মদিন

নবারুণ ভট্টাচার্যের জন্মদিন Navarun Bhattacharya's Birthday ১৯৪৮ সালে ২৩ জুন। কবি ও কথাসাহিত্যিক নবারুণ ভট্টাচার্যের জন্মদিন। তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কবি ও কথাসাহিত্যিক এবং ‘ ভাষাবন্ধন ’ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক। ১৯৯৭ সালে তিনি সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার এবং ১৯৯৬ সালে বঙ্কিম পুরস্কার লাভ করেন। ‘ হারবার্ট ’, ‘ কাঙ্গাল মালসাট ’ ইত্যাদি তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস। তাঁর অন্য একটি পরিচয় হল, তিনি লেখিকা মহাশ্বেতা দেবী এবং নাট্যকার বিজন ভট্টাচার্যের পুত্র । ২০১৪ সালের ৩১ জুলাই তিনি পরলোকগমন করেন। নবারুণ ভট্টাচার্য ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি কবি, কথাসাহিত্যিক, সম্পাদক এবং সাংস্কৃতিক কর্মী। তিনি বাংলা সাহিত্যে আধুনিকতা ও পরীক্ষামূলক ধারার একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্বীকৃত। তাঁর সাহিত্যকর্ম ও সম্পাদনায় বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রগতিশীল চিন্তাকে নতুন মাত্রা দিয়েছে। জন্ম ও শিক্ষা: নবারুণ ভট্টাচার্য ১৯৪৮ সালের ২৩ জুন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমান বাংলাদেশ) বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। পরে তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন এবং কলকাতায় বসবাস শুরু করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয...

পলাশীর যুদ্ধ শুরু

পলাশীর যুদ্ধ শুরু The Battle of Plassey begins. ১৯৫৭ সালের ২৩ শে জুন। অবিভক্ত বাংলার (বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যা) নবাব সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধটি শুরু হয়েছিল নদিয়া জেলার পলাশী নামক স্থানের একটি বৃহৎ আমবাগানে। এই যুদ্ধ ভারতের ইতিহাসে ‘ পলাশীর যুদ্ধ’ নামে পরিচিত। এই যুদ্ধে নবাবের পরাজয় হয় এবং ভারতে ব্রিটিশ শাসন প্রতিষ্ঠার পথ সুগম হয়ে ওঠে।

শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস

শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণ দিবস Death anniversary of Shyama Prasad Mukherjee ১৯৫৩ সালে ২৩ শে জুন। ভারতীয় জনসংঘের প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় প্রয়াত হন। তার মৃত্যু হয় জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের শ্রীনগর শহরে। ১৯৩৪ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন।

বিপ্লবী গণেশ ঘোষের জন্মদিন

ছবি
বিপ্লবী গণেশ ঘোষের জন্মদিন বিপ্লবী গণেশ ঘোষের জন্মদিন Birthday of revolutionary Ganesh Ghosh ১৯০০ সালের ২২ জুন। বিপ্লবী গণেশ ঘোষের জন্মদিন। চট্টগ্রাম যুব বিদ্রোহের ‘ ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি’ র ফিল্ড মার্শাল ছিলেন গণেশ ঘোষ। সারা জীবন মিলিয়ে ২৭ বছর কারা বাস করেছেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণের কারণে। ১৯৫২ ১৯৫৭ এবং ১৯৬২ সালে বেলগাছিয়া কেন্দ্র থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৬৭ সালে দক্ষিণ কলকাতা কেন্দ্র থেকে লোকসভায় সংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি সংসদীয় রাজনীতি থেকে অবসর নেন। ১৯৯২ সালের ২২ ডিসেম্বর এসএসকেএম হাসপাতালে তার জীবন অবসান হয়।  বিপ্লবী গণেশ ঘোষ ছিলেন ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামের এক অগ্নিযুগের যোদ্ধা, যার জীবন ও কর্ম বাংলার বিপ্লবী আন্দোলনে গভীর প্রভাব রেখেছিল। জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন : 💁 জন্ম: ১৯০০ সালের ২২ জুন (আজ থেকে ১২৪ বছর আগে) ব্রিটিশ ভারতের চট্টগ্রামে (বর্তমান বাংলাদেশ) জন্মগ্রহণ করেন। 👫 পরিবার : তাঁর পিতা গিরিজাপতি ঘোষ  এবং মাতা লক্ষ্মীমণি দেবী । তাঁর ভাই মহেন্দ্র ঘোষ ও ছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী। শিক্ষা ও বিপ্লবী দীক্ষা : 📚 চট্ট...

🔰 ব্যক্তি অনুযায়ী তথ্য খুঁজুন : 🔍

আরও দেখান

🔰 বিষয় অনুযায়ী তথ্য খুঁজুন :🔍

আরও দেখান

তথ্য তালাশ : অনলাইন সংকলন

আলী হোসেন, লেখক,
তথ্য তালাশ
সুপ্রিয় পাঠক,

তথ্য তালাশ-এর অনলাইন সংকলনে আপনাকে স্বাগত। 

প্রতিদিন, প্রতি নিয়ত বিশ্বজুড়ে ঘটে চলেছে নানান ঘটনা। কিছু বিখ্যাত, কিছু অখ্যাত, আবার কিছু কুখ্যাতও। এই সব হরেক ঘটনার মধ্যে থাকে এমন কিছু ঘটনা, যা মানুষ মনে রাখতে চায়, চায় স্মরণ করতে।

তথ্য তালাশ সেই লক্ষ্য নিয়েই তৈরি। যেহেতু এটি ডিজিটাল ফরম্যাটে তৈরি, তাই যখনই প্রয়োজন পড়বে, আপনার হাতের মোবাইলে হাত রাখলেই আলাদীনের আশ্চর্য প্রদীপের মত সামনে হাজির হবে তথ্য তালাশ

আপনি কি পড়তে চান এই সংকলনটি! ক্লিক করুন এখানে